Wednesday, September 11, 2024
जीवन को स्वीकारें, न कि बदलें – जो होगा, सो होगा।
अभी जब मैं यह ब्लॉग लिख रहा हूँ, मेरे डाइनिंग हॉल में एलेक्सा पर क्लिंट ईस्टवुड की मशहूर फिल्म "द गुड, द बैड एंड द अगली" की सिग्नेचर ट्यून बज रही है। इस फिल्म का एक खास दृश्य हमेशा मेरे मन में ताज़ा रहता है। फिल्म में "द अगली" यानी तुको (इलाई वॉलेक) एक कठिन घुड़सवारी के बाद आराम से बाथटब में स्नान कर रहा होता है। अचानक एक बंदूकधारी अंदर घुसता है और तुको को मारने की धमकी देता है। तुको बिना एक पल गँवाए, पास रखी बंदूक उठाकर उसे गोली मार देता है और फिर वह अमर संवाद कहता है – "जब गोली चलानी हो, तब गोली चलाओ, बातें मत करो।"
इसमें एक गहरा सबक छिपा है – कई बार हम बेवजह की बातें करते रहते हैं और मुख्य मुद्दे से भटक जाते हैं, जिससे समय और ऊर्जा दोनों की बर्बादी होती है। बातों में वक्त गंवाने की बजाय, जो करना है वह सीधे करना चाहिए।
इसी तरह, फिल्म "कैसाब्लांका" के एक यादगार दृश्य का ज़िक्र करूँ तो वह है जब इंग्रिड बर्गमैन (इल्सा) रिक के कैफे में आती है और सैम (डूली विल्सन) से कहती है, "प्ले इट अगेन, सैम, फॉर ओल्ड टाइम्स सैक।" पहले तो सैम हिचकिचाता है, लेकिन फिर इल्सा के कहने पर वह "ऐज टाइम गोज़ बाय" बजाने लगता है। तभी अचानक रिक (हम्फ्री बोगार्ट) वहाँ आता है और गुस्से में सैम को डाँटता है, क्योंकि उसने सैम को वह गाना न बजाने के लिए कहा था। यह फिल्म नाकाम मोहब्बत और त्याग की कहानी है। रिक का किरदार सिखाता है कि कैसे मुश्किल हालातों का सामना करना चाहिए, चाहे कितनी भी भावनात्मक जटिलताएँ क्यों न हों।
शरलॉक होम्स की एक मशहूर कहानी "सिल्वर ब्लेज़" का एक प्रसंग भी अक्सर मेरे काम आता है। जब एक कीमती घोड़ा चोरी हो जाता है, तो स्कॉटलैंड यार्ड के जासूस ग्रेगरी पूछते हैं, "क्या कोई और बात है जिस पर आप ध्यान दिलाना चाहेंगे?" होम्स जवाब देते हैं, "वह घटना जो नहीं हुई – रात में कुत्ते के न भौंकने की घटना।" यहाँ से होम्स यह निष्कर्ष निकालता है कि चोर घोड़े के लिए परिचित था, इसलिए कुत्ता नहीं भौंका।
इस तरह से, जब भी मैं किसी समस्या का सामना करता हूँ, तो मेरा अवचेतन मन उन चीज़ों पर ध्यान केंद्रित करता है जो सामान्य नहीं होतीं। एक बार, एक संगठन में किसी व्यक्ति के खिलाफ एक चिट्ठी भेजी गई, जबकि उस संगठन में ऐसी नीतियाँ नहीं थीं। मैंने एचआर विभाग से चर्चा की और अपनी राय दी कि यह चिट्ठी शायद किसी निजी नाराजगी का परिणाम है। बाद में, एचआर और एक वरिष्ठ अधिकारी ने इस मामले को समझदारी से सुलझा लिया।
अंत में, डोरिस डे के अमर गीत "के सेरा सेरा, व्हाटेवर विल बी, विल बी" से भी मैंने एक महत्वपूर्ण सबक सीखा है। अब मैं इस गीत का संदेश अपनाकर जीवन को सहजता से जीता हूँ – चीज़ों को बदलने की कोशिश नहीं करता, बल्कि उन्हें जैसा है, वैसा स्वीकार करता हूँ और खुद को परिस्थिति के अनुसार ढाल लेता हूँ।
जो होगा सो होगा, भविष्य किसने देखा है? बस आज को सरलता से जीएं और हर स्थिति में समझदारी से काम ले l
Saturday, September 07, 2024
Arun escaped death in Rishikesh, but a sadhu stole his youth in return.
Tuesday, September 03, 2024
মাটির মানুষ
চরিত্র:
- **কমলবাবু**: পুরুলিয়ার ভালপাহাড়ের বাসিন্দা, যিনি মাটি ও মানুষের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
- **ভাটেল হেমব্রম**: একজন প্রবীণ সাঁওতাল উপজাতি, যিনি 'ডাউজার' হিসেবে পরিচিত, ভূগর্ভস্থ জল খোঁজার বিশেষজ্ঞ।
- **রাজীব**: শহরের বন্ধু, যিনি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি নিয়ে সন্দিহান।
- **ডেলা হেমব্রম**: একজন তরুণ সাঁওতাল মেয়ে, পর্যবেক্ষক ও কৌতূহলী।
- **মনসারাম কুজুর**: সাঁওতাল উপজাতির আরেকজন প্রবীণ, জ্ঞানী ও ধৈর্যশীল।
---
দৃশ্য ১: কমলবাবুর আবাস, ভালপাহাড়
কমলবাবু ভালপাহাড়ের ছোট্ট বাড়ির বারান্দায় বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন, আর সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়েছে। আমি এবং আমার স্ত্রী মিষ্টি বাতাসের মাঝে বসে তাঁর গল্প শুনছিলাম। শহরের ক্লান্তি থেকে মুক্তি পেতে আমরা এখানে এসেছি।
**আমি**: "কমলবাবু, আপনি আমাদের এই জায়গার অনেক চমকপ্রদ গল্প বলেছেন। কিন্তু সম্প্রতি আমি শুনেছি সাঁওতালরা লাঠি দিয়ে ভূগর্ভস্থ জল খোঁজে। এটা কি সত্যি?"
**কমলবাবু**: (মুচকি হেসে) "হ্যাঁ, এটি একটি প্রাচীন শিল্প। let me share an extraordinary experience I had with the Santhals, particularly with Bhatel Hembram, the oldest dowser among them."
**আমি**: (উত্তেজিত হয়ে) "আচ্ছা, বলুন।"
**কমলবাবু**: "একদিন কলকাতা থেকে আমার বন্ধু রাজীব এসেছিল।"
---
দৃশ্য ২: পুরুলিয়ার গরম দিন
সেদিন খুব গরম পড়েছিল। মাটির উপরের তাপ এত বেশি ছিল যে মনে হচ্ছিল চাঁদি ফেটে যাবে। বাপরে বাপ এরকম গরম আগে কখনও দেখি নি l গাছপালা শুকনো এবং ঝুলে পড়েছে। কমলবাবু,রাজীব, ভাটেল, ডেলা, এবং মনসারাম প্রস্তুত হচ্ছিল। ভাটেল একটি Y-আকৃতির লাঠি হাতে নিয়ে দলের সাথে গরম রোদে হাঁটতে শুরু করল।
ডেলা: (ভাটেলের পাশে হাঁটতে হাঁটতে) "দাদু, আপনি কিভাবে জানেন জল কোথায়? এটা কি জাদু?"
ভাটেল: (মৃদু হেসে) "জাদু নয়, নাতনি। এটি এমন একটি দক্ষতা যা আমি আমার বাপ ঠাকুরদা র কাছ থেকে পেয়েছি। লাঠি আমার সাথে কথা বলে।"
মনসারাম: (মাথা নাড়িয়ে) "ভাটেল সবসময় এটি অনুভব করে। তার বাবা-দাদা ও একইভাবে এটি করেছেন। এটি এমন কিছু যা আপনি আপনার হাড়ে অনুভব করেন।"
কমলবাবু: (রাজীবকে বোঝাতে) "রাজীব, দেখ, এখানে মাটি শুকিয়ে গেছে এবং জল খোঁজা অত্যন্ত জরুরি। সাঁওতালরা তাদের জীবন ধারনের জন্য এই প্রাচীন প্রথার উপর নির্ভর করে।"
রাজীব: (সন্দেহভরে) "এবং এই লাঠিটি আসল সম্বল, বিশ্বাস হয় না?"
ভাটেল: (হেসে) "দেখবেন বন্ধু। পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করার নিজস্ব উপায় আছে।"
---
দৃশ্য ৩: অনুসন্ধান শুরু
দলটি নিরলস সূর্যের তাপে হাঁটতে থাকে, মাইলের পর মাইল। Y-আকৃতির লাঠিটি শক্ত হাতে ধরে, ভাটেল মাটির ওপরের সূক্ষ্ম পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ করছে। ডেলা তাকে নিবিড়ভাবে দেখছে এবং তার পদক্ষেপগুলি অনুকরণ করছে।
ডেলা: (কমলবাবুকে ফিসফিস করে) "দাদু, আপনি কি মনে করেন আজ জল পাওয়া যাবে?"
কমলবাবু: (মাথায় হাত বুলিয়ে) " হ্যাঁ রে পাগলি,জল পাওয়া গেলে ভাটেল পাবে।"
ভাটেল হঠাৎ থেমে হাত তুলে বলেন, "চুপ, সবাই। আমি শুনতে পাচ্ছি।" দলের সদস্যরা থেমে যায় এবং সব শব্দ স্তব্ধ হয়ে যায়। ভাটেল স্থির হয়ে দাঁড়ান, লাঠিটি মাটির দিকে নিচু হয়ে যায়। হঠাৎ, লাঠিটি যেন একটি জীবন্ত জিনিস, মাটির দিকে সোজা ঝাঁপিয়ে পড়ে!
ভাটেল: (ফোকলা দেঁতো হেঁসে) "এখানে। জল এখানে।"
রাজীব: (আশ্চর্য হয়ে) "আপনি এত নিশ্চিত কীভাবে?"
ভাটেল: (আত্মবিশ্বাসের সাথে) "লাঠি কথা বলেছে। এখানে খোঁড়ো।"
---
দৃশ্য ৪: খনন
সবাই ভাটেলের দেখানো জায়গা খোঁড়া শুরু করে। সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়েছে এবং তাদের ঘাম ঝরছে। ঘণ্টা ঘণ্টা ধরে খনন করা হলেও, কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না।
রাজীব: (হাঁপাতে হাঁপাতে) "আপনি নিশ্চিত, ভাটেল? আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা খনন করছি।"
মনসারাম: (খুঁড়তে হাঁটতে) "ধৈর্য ধরো, রাজীব। পৃথিবী তার গুপ্তধন প্রকাশ করতে সময় নেয়।"
ডেলা: (উৎসাহিত হয়ে) "দাদু কখনো ভুল করেননি।"
হঠাৎ, একজন খননকারীর চিৎকার।
খননকারী: "জল! জল দেখতে পাচ্ছি!"
দলটি উল্লাসে নেচে উঠলো। জলের একটি ছোট স্রোত গর্তে গড়াতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আয়তনে বৃদ্ধি পায়।
ভাটেল: (নিঃশব্দে হেসে) "এটা নির্ভর করে কে কত বিশ্বাস নিয়ে জিগেস করছে, তবে পৃথিবী সব সময় দিচ্ছে, আমরা পৃথিবীকে মর্যাদা দি না।"
কমলবাবু: (রাজীবের দিকে ফিরে) "এখন কি তুমি পুরানো পদ্ধতিতে বিশ্বাস করো, বন্ধু?"
রাজীব: (বিস্ময়ে) "আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। এটি অবিশ্বাস্য।"
---
দৃশ্য ৫: ভালপাহাড়ে ফিরে
দলটি ভালপাহাড়ে ফিরে আসে, ক্লান্ত কিন্তু বিজয়ী। তারা ল্যাম্পের চারপাশে বসে, গল্প ও খাবার ভাগ করে নেয়।
কমলবাবু*: (রাজীবের উদ্দেশে) "এখানেই জীবন। আমাদের প্রবীণদের পুরানো পদ্ধতি ও প্রজ্ঞা আমাদের টিকিয়ে রাখে।"
রাজীব: (চিন্তা করে) "এই ঐতিহ্য থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি। এটি হারিয়ে না যায় যেমন আমরা আধুনিকতার চাপে জল ফ্রিজে রাখি।"
ডেলা: (ভাটেলের পাশে বসে) "দাদু, আমাকে লাঠি শুনতে শেখাবে?"
ভাটেল: (ওর মাথায় হাত দেয়) "একদিন হবে। আপাতত, আমাদের উচিত পৃথিবীর কথা শোনা ও সম্মান দেওয়া, গাছপালা বাঁচিয়ে রাখা। তখন জল খোঁজার জন্য এত কষ্ট করতে হবে না।"
মনসারাম: (কাপ তুলে) "ভাটেলের কাছে, জলের ফিসফিসকারী এবং পুরানো পদ্ধতি যা আমাদের গাইড।"
সবাই: (কাপ তুলে) "ভাটেল!"
---
দৃশ্য ৬: একটি শান্ত প্রতিফলন
রাতে, কমলবাবু এবং রাজীব বারান্দায় বসে আকাশের দিকে তাকাচ্ছেন।
রাজীব: (নিরবতা ভেঙে) "ধন্যবাদ আমার সাথে শেয়ার করার জন্য, কমলবাবু। এটি একটি অভাবনীয় অভিজ্ঞতা ।"
কমলবাবু: (মাথা নাড়িয়ে) "মাটি অনেক কিছু গোপন রাখে, রাজীব। আর এখানকার মানুষ শুনতে শিখেছে। এটি মনে রাখার মতো একটি পাঠ।"
রাজীব: (মুচকি হেসে) "আমি এটা কখনো ভুলব না।"
রাত গভীর হয়, এবং গ্রামের শব্দগুলি শান্তিপূর্ণ ছন্দে স্থির হয়। পুরুলিয়ার বিস্তীর্ণ আকাশের নীচে, পৃথিবী এবং এর লোকদের জ্ঞান একটি নিরন্তর ফিসফিস রয়ে গেছে, যুগে যুগে তাদের পথ দেখায়।
---
**কমলবাবু** যখন অক্লান্ত ও নিঃস্বার্থভাবে ৩০ লক্ষ গাছ লাগালেন, তখন একটি পুকুর মাঝখানে সৃষ্টি হলো, জলাভাব কিছুটা কমলো এবং হয়তো ডাউজারের আর দরকার পড়ে না l
আজ কমল বাবু নেই কিন্তু ঐ তিরিশ লক্ষ গাছ তাঁর কাজের সাক্ষী l তিনি ঐ তিরিশ লক্ষ গাছ, মাটি, পুকুর এর মধ্যে দিয়ে আমদের মধ্যেই সর্বদা আছেন l জয় বৃক্ষনাথ!
Saturday, August 31, 2024
Remembering Dr. Kamal Chakraborty: A beacon of compassion, wisdom, and literary brilliance..........
Saturday, August 24, 2024
A brew of coincidence
Wednesday, August 21, 2024
কাঁটা তার
আমি অন্য দিনের মত সেদিনও লেকের ধারে হাঁটছিলাম সকালে l সারা রাত বৃষ্টি পড়েছে, গাছ থেকে ফোঁটা ফোঁটা জল ,একটু ভিজে ভিজে ভাব l হাফ প্যান্ট আর টিশার্ট এ আমি l টিশার্ট ঘামে ভেজা, বেশ জোরেই হাঁটছিলাম, পেছন থেকে কে যেন আমায় ডাকছে l
স্যার, একটু শুনবেন?
আমি ঘুরে দাঁড়ালাম, এই কুড়ি বাইশ বয়েসের এক যুবক, সাধারণ জামা কাপড়, মাঝারি হাইট l
আপনি কি,আমার নাম বললো l
হ্যাঁ,কেনো?
আপনি কি ফারাক্কায় ছিলেন,এই বিরানব্বই, তিরানব্বই সাল l
ছিলাম, কেন জিগেস করছো?
আমার দিকে একটা পুরনো মানি ব্যাগ এগিয়ে দেয় আর বলে এটা কি আপনার? এই ব্যাগে আপনার পুরনো ভিজিটিং কার্ড পেলাম, সেটা দেখে NTPC থেকে আপনার খোঁজ পাই!
ব্যাগটা হাতে নিলাম,অনেক পুরানো কথা মনে পড়ে গেল l
আমার জীবনে ফারাক্কা পোস্টিং একটা বিশেষ চ্যাপ্টার, আমার বাংলায় প্রথম পোস্টিং, সেই তিন বছর বাংলা কে খুবই কাছ থেকে দেখেছি l ঘেরাও দেখেছি এবং ঘেরাও হয়েছি l কিন্তু চুটিয়ে সেমি আরবান বাংলা উপভোগ করেছি l
ফারাক্কায় প্রথম লিচু বাগানে গাছ থেকে পেড়ে লিচু খাওয়া কিম্বা আমের সময় সদ্য গাছ থেকে নামানো পাকা মালদা আম, সব ঐ টেম্পোরারি ওয়ার্কার দের দৌলতে,ওরা ওদের গ্রামে নিয়ে যেতো l
সে সব গ্রামে গাড়ি ঢোকে না, কাঁচা রাস্তা, ছড়িয়ে ছিটিয়ে ওদের বাড়ি আর লিচু কিম্বা আম গাছ বাড়ির সামনে, কাছেই পুকুর l
তবে ইলেক্ট্রিসিটি পৌঁছেছে l তখন অবশ্য এখনকার মত বাড়িতে বাড়িতে টিভি ছিল না, হ্যাঁ ট্রানজিস্টরে গান ভেসে আসতো l
আমার বাংলোর দেওয়াল পেরিয়ে রাস্তা গঙ্গার ধার দিয়ে, ফারাক্কা ব্যারেজ থেকে বেরিয়ে গঙ্গা মোহনার দিকে l
বাংলো টা এনটিপিসির টেম্পোরারি টাউনশিপে!
সামনে গার্ড গেটে, ওদের থেকে নানা রকম গুজব আর খবর পেতাম l
আমার পুরানো ব্যাগ টা নিয়ে ছেলেটি কে বললাম চলো ঐ বেঞ্চে বসি, জিগেস করলাম, তোমার নাম?
বরকত,সে বললো l
আমার আব্বু এই ব্যাগটা খুব যত্ন করে রাখতেন l
আমার মন আমাকে ফারাক্কায় ফিরিয়ে নিয়ে গেল l
সে এক মজার ঘটনা, বরকতের বাবা জাফির প্রায় আমার কাছে আসত, ও কন্ত্রাক্টরি করত l জোয়ান আমার চেয়ে অনেক ছোট, তখনও ওর বিয়ে হয় নি lজাফীর আমাকে বলেছিল সে প্রায় বাংলাদেশে যায়, জিগেস করছিলাম ভিসা কি করে জোগাড় করে !
আমাদের ভিসা টিসা লাগেনা, বাবার হাত ধরে কালিয়াচকে বাজার করতে আসতাম বেড়া পেরিয়ে, এখনও অনেক লোক ওপার থেকে এসে কলিয়াচকে রিক্সা চালিয়ে টাকা কামিয়ে চলে যায়,ওদের বাপ ঠাকুরদা ঐ কাজই করত l
ভাবলাম সত্যিত বেড়া তো পার্টিশনের পরে লেগেছে, ওরা কিন্তু এটা মেনে নিতে পারেনি পেটের দায় l কই পাখি গুলো তো বেশ এদেশ থেকে ওদেশে যায় , ওদের তো কোনও ভিসা লাগেনা, এটা প্রায় সেই রকম ! অনেক বছর পরে আগরতলা যাই, ওখানের বিখ্যাত কালী বাড়ি টিলার ওপরে, সামনে বেড়া আর ওপারে বাংলাদেশের রেলওয়ে লাইন l ওখানেও জানতে পারি যে ওপার থেকে বাংলাদেশী এপারে দিন মজুরি করে বিকেলে ফিরে যায় l এখন অবশ্য সব কাঁটা তার দিয়ে ঘেরা l
মজা করে জাফির কে বললাম আমাকে একদিন ঐ রাস্তা দিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে চল l
আপনি যাবেন,কিন্তু আপনা কে লুঙ্গি ফেজ এসব পরতে হবে, যাতে ওদের সংগে মিশে জান l
ও পরের দিন লুঙ্গি ফেজ নিয়ে হাজির, চলুন এক রত্তিরের তো ব্যাপার l
আমিও লুঙ্গি টুঙ্গি পরে বেরিয়ে পড়লাম, ভাগ্যিস গিন্নি আর ছেলে কলকাতা গেছে!
চড়লাম ওর মোটর সাইকেলের পেছনে, গার্ড কে চোখ টিপে বলালম কারুকে না বলতে!
দাদু গার্ড ডিউটি তে ছিল, ফোকলা দাঁতে হেঁসে মাথা নাড়লো l
জাফির কে আমি মনে মনে গহর ভাবতাম, শ্রীকান্ত র সেই বন্ধু যে কমললতা কে ভালবাসত আর আমি শ্রীকান্ত আমার প্রিয় চরিত্র, জানি না কতবার শ্রীকান্ত পড়েছি, রোমাঞ্চকর ছন্য ছাড়া জীবন l কমল লতা ছবিতে উত্তম শ্রীকান্ত আর নির্মল কুমার গহর, সুচিত্রা কমল লতা!
বোধ হয় সেই দিন একটু বেপরোয়া হয়ে গেছিলাম, শ্রীকান্তের ভূত আমাকে পে বসেছিল l
জাফির মোটর সাইকেল চালাতে চালাতে মজা করে বললো একটু মেহেন্দি চুলে লাগাতে পারতেন! বেশ লাগছে ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি তে l আমি তখন ফ্রেঞ্চ কাট রাখতাম,মা মারা যাবার পর ছেঁটে দিয়েছিলাম l মনে পড়ে গেল মা দশ দিন আমার এখানে কাটিয়ে গেছে, রোজ গঙ্গার ধারে বেড়াতে যেত, ভালই দিনগুলি কাটিয়ে গেছিল!
আমি যদিওবা লুঙ্গি পরেছিলাম কিন্তু ভেতরে প্যান্ট আর প্যান্টের পকেটে আমার নতুন মানি ব্যাগ, কোনো আইডেন্টিটি কার্ড ছিলনা, মনে হয় জাফির পরে ওটা রেখেছিল l আমি নীল রঙের ফতুয়া পরে ছিলাম!
প্ল্যান অনুযায়ী আমরা কালিয়াচকের একটা চায়ের দোকানে আসি l জাফির বাইকটা পার্ক করে আর আমরা চায়ের দোকানে ঢুকি আর অপেক্ষা করতে থাকি কখন বাংলাদেশীরা ঘর ফেরার জন্য আসবে l কথা ছিল আমরা ওদের সঙ্গে দল বেঁধে যাবো, বিএসএফ এর সংগে একটা সমঝোতা ছিলো l
কিন্তু কিছুক্ষণ পরে দেখি এনটিপিসি তে কর্ম রত এক cisf (Central Industrial Security Force)জোয়ান ঢোকে আর আমাকে স্যালুট দিয়ে বলে স্যার আপনি এখানে l আমি একটু অপ্রস্তুত হয়ে বলি এই ভাবলাম যদি কিছু বাংলাদেশ থেকে পাচার মাছ পাওয়া যায় l জোয়ান টা সিম্পল টাইপ, বলল স্যার ফারাক্কা বাজারের চেয়ে ভালো মাছ কোথায় পাবেন, গঙ্গার টাটকা মাছ l ও কিন্তু আমার ঐ সাজ দেখে কিছু বললো না, মনে হয় ঐ পরিস্থিতে ওটাই স্বাভাবিক ভেবে!
আমি বললাম ঠিক বলেছো, চলো হে জাফির ফেরা যাক l
আমার সেদিন বাংলাদেশ যাওয়া হলনা l আমি আমার টাকা সমেত মানি ব্যাগ জাফির কে গিফট করি,কমসে কম এতটা পথ তো এলাম আর শুধু 10 কিলোমিটার বাকি ছিল বাংলাদেশ যাওয়ার , কাঁটা তার l
পরে অবশ্য ফারাক্কা থেকে বাংলাদেশের মাটিতে পা দিয়েছিলাম আমদের সেন্ট্রাল গভর্মেন্ট অডিটারদের দৌলতে l ওরা আমাকে অনুরোধ করল বাংলাদেশ বর্ডার দেখাতে l গেলাম ওদের নিয়ে, অডিটের ছেলে গুলো পাঞ্জাবি,ওরা বিএসএফ কে পটালো, বললো ভাই আমদের ঐ সাঁকো টা অব্দি যেতে দাও বাংলাদেশের ভেতরে, আমরা তাহলে চাল মেরে আমাদের দিল্লির বন্ধুদের বলতে পারি যে আমরা বাংলাদেশ ঘুরে এসেছি ! পাঞ্জাবিরা এমনিতে খুব সহজেই বন্ধু হয় যায়,ওরাই আমদের বেশ কিছু ভেতরে নিয়ে গেলো l বর্ডারের গ্রাম যেরকম হয়, খেত, সবুজ সবজি, জলা মাঠ, কিছু ছবির তোলা হলো l ব্যাস, বাংলাদেশ ঘোরা হলো l
আমি ভাবুক হয়ে লেকের ধারে বরকতের সঙ্গে বসে হাতে আমার পুরানো ব্যাগ l
ও আমায় জানালো যে জাফির কোরণায় মারা যায় ও এখন ওর ব্যাবসা চালাবার চেষ্টা করছে l আমি ওকে জিগেস করলাম কোনো পয়সার দরকার আছে, ও বললো না l
আমি ওকে আমার চেনা ফারাক্কার কিছু কন্ট্রাক্টরের মোবাইল নম্বর দিলাম! মনটা ভরাক্রান্ত হয়েগেলো ভেবে জাফীর আর নেই, ওর হাসি খুশি মুখ চোখের সামনে ভাসতে লাগলো,ওর ভব ঘুরে জীবনের গল্প ছবির মত আমার মনের পর্দায় ভাসতে লাগলো ,আমি আর বরকত লেকের ধারে বসে, কিন্তু আমার মন তখন তিরিশ বছর আগের ফারাক্কায় ঘুর পাক খাচ্ছে l
Saturday, August 17, 2024
A Reunion with Shadows: Rediscovering Srikanta
Sunday, August 11, 2024
মল রোডের সেই রাত্তির
"যখন আমি দার্জিলিংয়ে আমার হোটেলে ফিরে এলাম, তখন কুয়াশাচ্ছন্ন রাতের বাতাস আমাকে স্যাঁতসেঁতে কফিনের মতো আঁকড়ে ধরেছিল। স্ট্রিটলাইটগুলি, নিচে চলে আসা মেঘের দ্বারা বিচ্ছুরিত, নির্জন রাস্তায় একটি ভয়ঙ্কর আভা ফেলেছিল। আমি বুঝতে পারছিলাম অনুভব যে কেউ যেন আমাকে ফলো করছে, আমার হাড় হিম হয়ে আসছে আমি এই হিল স্টেশনে ভৌতিক এনকাউন্টারের অনেক গল্প শুনেছি এবং আমি ভাবছিলাম যে আমি এই অলৌকিক ইতিহাসের সর্বশেষ অধ্যায় হতে যাচ্ছি না তো l
“হু ইস দেয়ার?” আমি ডাকলাম, আমার আওয়াজ ঐ ঘনো জঙ্গলের বড় বড় গাছে Echo হয়ে আমার কাছে ফিরে এলো যেন ভেগচাঁচে. প্রতিক্রিয়াটি ছিল একটি উপহাসমূলক নীরবতা, আমি ভাবতে লাগলাম যে আমি একজন ব্রিটিশ কর্নেলের অস্থির আত্মা নাকি কোন দুষ্টু গোর্খার প্রেতাত্মা আমাকে পরীক্ষা করছে ।
আমার মাথায় তখন অনেক রকমের চিন্তা ঘুর পাক খাচ্ছে , তখন একটি দৃঢ় পদধ্বনি আমায় বাস্তবে ফিরিয়ে আনে । কুয়াশা থেকে সেনাবাহিনীর পোশাক পরা এক দুরন্ত ভদ্রলোক বেরিয়ে এলেন, প্রতিটা বিন্দু অবসরপ্রাপ্ত অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান কর্নেলের ড্রেস । কিথ, সে নিজের পরিচয় দিল, তার মুখে একটা বেপরোয়া হাঁসিl
"মনে হচ্ছে কেউ তোমাকে অনুসরণ করছে, তাই না?" তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, তার কণ্ঠস্বর নিচু এবং ষড়যন্ত্রমূলক। আমি মাথা নাড়লাম, এবং সে জেনেশুনে হাসল। "আমার সাথেও হয়, বুড়ো মানুষ। তবে শুধুমাত্র শীতকালে। আমার মনে হয় এটা কুয়াশা এবং পাইন গাছ আমাদের সাথে ছলচাতুরি করছে।"
আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম, ভাবলাম হয়তো এটা গ্রীষ্মকালে আমার আর্থ্রাইটিসের ঋতুর সমতুল্য। কিথের আশ্বস্ত হাসি ইঙ্গিত দেয় যে কিছু রহস্য অমীমাংসিত রেখে দেওয়া ভাল, দার্জিলিং এর মল রোডের ঐতিহ্যগত আকর্ষণ রক্ষা করে।
এক পলকে , সে কুয়াশার মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেল, আমি কি পুরো ঘটনা টা কল্পনা করেছি, ও কি সত্যি ! কিন্তু আমি যখন আমার হাঁটা চালিয়ে যাচ্ছিলাম, তখন আমি এই অনুভূতিটা ঝেড়ে ফেলতে পারিনি যে কিথ এখনও সেখানেই আছে, আমার উপর নজর রাখছে - এবং ভূত।"
আমি এখন কলকাতায় বসে যখন সেই রাত্তিরে কথা ভাবি তখন ভাবি যেন আমার জন্য ঐ সময়ের ঐ ঘটনা কোন নাট্যকার শুধু আমার জন্য সাজিয়ে ছিল, কভিডের পর আর দার্জিলিং যাওয়া হয় নি,কোনো আসা যায় না কারণ সেই দিনের সেই মুহূর্ত তো পাবো না !
Saturday, August 03, 2024
Dead man walking
As we strolled along the track, I couldn't help but notice a peculiar figure among the regular evening walkers. Sporting a French beard, dark glasses, and a suspiciously full head of hair for his age, this gentleman stood out like a sore thumb. But it wasn't just his appearance that caught my attention—it was his behavior.
On one occasion, as he passed me on the track, I noticed a sudden change in his gait, as if he were trying to conceal something. Intrigued, I decided to investigate further. The following day, I arrived early and discreetly positioned myself on a nearby stone bench, keeping a watchful eye on the mysterious walker.
To my surprise, when he thought no one was watching, his limp miraculously disappeared, revealing a familiar stride that sent chills down my spine. It was then that I realized the uncanny resemblance to my late friend, Sarat Dutta. But how could this be? I had attended Sarat's funeral just two years prior, mourning his untimely demise from COVID.
Haunted by the possibility of encountering a ghost, I couldn't shake the feeling of unease. Night after night, I lay awake, grappling with the inexplicable reappearance of my deceased friend. But curiosity got the better of me, and the next day, I decided to confront the enigmatic figure head-on.
I confronted him by calling his name and he half turned but realising that he got caught started walking fast. But I was determined to unravel the mystery of reappearance after death so I walked fast and confronted him.
He was annoyed and started speaking in Hindi, "Why are you chasing me?"
Hearing his Hindi I couldn't stop my laugh,"Well your bad Hindi has exposed you,Sarat!"
Somehow I got some idea about this mystery.
I told him," During COVID time there have been cases of wrong body taken by relatives as the bodies were handed over in completly wrapped condition so there was no scope of looking at the faces. The name tag with address were the only identification. Your case must be similar to that."
He looked guiltly at me and pulled me to a bench and told his story.
Sarat's story
.....
You know that I took VRS from IOC and started a business of maintenance of refineries. But as COVID came in 2020 my business failed,I had to take loan to pay salaries of my staff. The loan was piling up then I was down with COVID. I have only one son who invited you for my funeral and you know my wife died in 1998. I was put in the nearest government hospital. There I found many patients were coming who had no address.
Me and my son hatched a plan. I switched my alloted bed with a critical case patient without any address. That poor guy readily agreed. As he was on my bed so he became me. Because we were all COVID patients so the nurses would rarely come near us. After a few days that fellow died and my son got a ring from the hospital to take the body. He collected that body fully disinfected and wrapped like a Mummy. He with his friend went Kewratala to burn the body in electric furnace. Thus I died and you attended my funeral,we planned to perform it prominently by issuing newspaper notification. So my workers and loan shark came to know I was dead. We were staying in rented house and my son does a lowly paid job. There was no scope of his paying out the debts and wages to my workers. They too realised it was bad financial case. I ran away to Delhi,grew this French cut and put on this wig. No one suspected any thing but then you appeared from no where to Pashchim Vihar. I avoided CR Park ,South Delhi thinking that most of the Kolkata Bengalis have relatives staying at those places.
Adopting a disguise, I vanished into anonymity, my French cut and wig serving as shields against prying eyes. But in a city teeming with memories and secrets, even the most meticulously crafted facades can unravel with the slightest misstep.
And so, as fate would have it, our paths crossed in a twist of serendipity, threatening to expose the carefully woven web of deception that shields me from the consequences of my past life. As I navigate the labyrinthine streets of Delhi, every shadow and every glance serves as a reminder of the precarious balance between truth and illusion.
While narrating his pitiful story he broke down. Passerby were looking curiously at us.
I understood his delicate position so promised not to divulge his whereabouts.
Caution :Friends because of secrecy I have used false identity,I had no friend named Sarat in Indian Oil.My encounr with him didn't take place in Pashchim Vihar,Delhi!
Wednesday, July 31, 2024
The Half-Life of Knowledge in Engineering: A Personal Reflection
Saturday, July 27, 2024
Chaos juggled with humor wins
Subramanian had always been a curious man, and his curiosity often led him to the strangest of places. One day, he found himself climbing the hills beyond Rishikesh, seeking out sadhus who were known for their mystical powers. The hillside was dotted with holy men sitting under trees, each deep in meditation, looking like spiritual vendors displaying their wares to attract disciples.
Subramanian, however, wasn't interested in these regular sadhus. He had a very specific purpose in mind: he wanted to learn the art of bilocation—the ability to be in two places at once. This, he believed, would solve his most pressing problem back in Tamil Nadu: managing his two wives. He had read somewhere that Western saints could perform this trick, and he was determined to learn it.
As he ventured deeper into the jungle, the usual sadhus faded away, replaced by the sounds of nature. Finally, after hours of trekking, he stumbled upon a small clearing where an old sadhu sat cross-legged, his eyes closed, surrounded by an aura of tranquility.
"This must be the one," Subramanian thought, approaching with a mix of reverence and desperation.
The sadhu opened one eye, seemingly aware of Subramanian's presence. "What brings you here, my son?" he asked in a calm, deep voice.
"Great Sadhu, I seek the knowledge of bilocation," Subramanian replied earnestly. "I need it to manage my... complex domestic life."
The sadhu raised an eyebrow. "Bilocation? And why would you need such a skill?"
Subramanian explained his predicament: how he had ended up with two wives, each blissfully unaware of the other's existence, and how maintaining this delicate balance was becoming increasingly difficult.
The sadhu chuckled. "Ah, the things we men do for peace. Very well, I will teach you, but you must follow my instructions to the letter."
For the next few weeks, Subramanian trained under the sadhu's guidance. The exercises were bizarre: he had to meditate while balancing a coconut on his head, chant mantras while hopping on one foot, and even practice juggling with fire sticks. Despite the oddity of the tasks, Subramanian persevered, convinced that he was on the verge of mastering bilocation.
One day, the sadhu declared that Subramanian was ready. "Tonight, you will attempt bilocation," he said. "Find a quiet place, meditate deeply, and you will be in two places at once."
That night, Subramanian did as instructed. He found a secluded spot, sat down, and began his meditation. He felt a strange sensation, as if he was being stretched, and then—snap! He opened his eyes and found himself sitting in two places: one still in the jungle, and the other... in his home in Tamil Nadu, right between his two wives!
At first, Subramanian was thrilled. "It worked!" he thought. But his joy was short-lived. Both wives, startled by his sudden appearance, began questioning him simultaneously. He realized he could hear them both clearly, and worse, he had to answer both at the same time.
"Where have you been?" one asked.
"Why do you look so strange?" the other demanded.
As Subramanian tried to respond, he found that his words were jumbled, answering one wife's question with the other wife's answer. It was a comedy of errors. The more he tried to explain, the more entangled his lies became.
Finally, in a fit of panic, he tried to undo the bilocation, but he couldn't remember how. The sadhu hadn't taught him the return technique!
Back in the jungle, the sadhu was watching through his mystical powers and chuckling to himself. "Ah, the lessons we learn the hard way," he mused.
Subramanian spent the next few hours running between rooms, trying to keep up with both wives, who were now more suspicious than ever. Exhausted and desperate, he finally collapsed, wishing he had never sought out bilocation in the first place.
The next morning, Subramanian returned to the jungle, his face a mixture of fatigue and resignation. "Great Sadhu, I need your help. This bilocation is more trouble than it's worth."
The sadhu laughed heartily. "The secret to peace, my son, is not being in two places at once but being present where you are needed the most. Now, let me teach you the art of graceful escape."
And so, Subramanian learned the most valuable lesson of all: sometimes, the best magic is simply learning how to manage the chaos of life with a sense of humor and a lot of patience.
Thursday, July 25, 2024
"From Soviet Blueprints to Modern India: Personal Reflections on Russian Expertise, Friendship, and Unseen Ties
Saturday, July 20, 2024
Climbing the Stairway to Heaven: Journeying to Inner Peace and the Mystical Realms of the Mind
Thursday, July 18, 2024
### The Sweet Rewards of Higher Aspirations: Lessons from Nature and Life
Friday, July 12, 2024
The Strategic Edge: Harnessing the Power of Alternative Solutions in Management
ভাল থাকা
আমাদের বয়সে অভ্যাস টা নিয়ম মত চালিয়ে যেতে হয় l
ঐ যে ওঠার পর ফ্রেশ হয়ে নিয়ে একটু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করা,তার পর চা বিস্কুট, কিছু ড্রাই ফ্রুট ব্যাস হাঁটার জন্য তৈরি l
লিফট অপারেটর প্রাণেশ হেঁসে বললো কি স্যার বৃষ্টি তেও ছাতার দিকে ইশারা করে l আমি মাথা নাড়লাম, ছেলেটা ভালো,ও জানে আমি কখন বের হই তখন লিফট থামিয়ে বেরিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করে অবশ্য কোনো কল না থাকলে!
আমদের বয়সে কেউ যখন চেনে তখন ভালই লাগে, retirement এর পরে লোকে আস্তে আস্তে ভুলতে বসে l আমরা যারা হাউজিং সোসাইটি থাকি তাদের একে অন্যর সংগে লিফটে তো দেখা হয়ে যাইই, তার পর ঘাড় নেড়ে বলা "ভাল" l কিন্তু যারা নিজের বাড়ি তে থাকে তাদের অবশ্য পাসের বাড়ীর সংগে আলাপ কিম্বা কাজের মাসির সংগে কথা বলা l সেদিন WhatsApp এ মেসেজ পেলাম যে যাদের বয়েস হচ্ছে তাদের বেশি করে কথা বলা l কথা না বললে আস্তে আস্তে আলজেইমার রোগ ধরবে lআমার বউ তো বলে আমি বেশি কথা বলি l শুনেছি আমাদের এক আন্তিও যে বেস বড় পোস্ট থেকে retire করার পর পয়সা দিয়ে বাচ্চা ছেলেদের ডেকে গালা গাল দিত, যতদুর মনে হয় তিনি ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন ইউপি তে, এলাহাবাদে থাকতেন! ঐ গালা গাল দেওয়া অভ্যাস ছিল, চোর ছেচড় কে নিয়ে ডিল করতে করতে গালা গাল দেওয়া অভ্যাস হয়ে গেছিল !
আমার অবশ্য ঐ রকম কোনো ইস্যু নেই হ্যাঁ এই একটু আড্ডা হলে মন্দ হয় না l
আমায় দেখে কেউ হাঁসলে অমি ও হেঁসে হাত তুলে বলি "ভাল তো"! অচেনা তো কি হয়েছে,এই তো সেদিন DKS ক্লাব বউয়ের সংগে বিকেলে চা আর চিকেন কাটলেট খেতে গিয়ে ছিলাম l কিছু দূর প্রায় আমার বয়সী একজন রোল খাচ্ছিল আর আমার দিকে তাকাচ্ছিল, কোথায় দেখেছি টাইপ, প্রায়ই হয় এরকম l
বিল সাইন করে উঠলাম যাবার সময় ওনাকে বললাম ভাল, হেঁসে বললেন হাঁ,আলাপ করলাম নিজের নাম বলে l ওনার নাম কুন্তল, বউ জিগেশ করলো চেনো ওনাকে, নাতো,এখন আর চেনার দরকার পড়ে না l হেঁসে কথা বলাই একটা বড় পাসপোর্ট l
যা বল ছিলাম বৃষ্টি তে লেকে হাঁটতে হাঁটতে এক marwari ভদ্রলোক আমাকে ছাতা নিয়ে হাঁটতে দেখে মাথা নাড়ল আমিও হেঁসে হাত নাড়লাম l ভাল লাগল যে দূর থেকে আরেক জনের সঙ্গে আলাপ হল!
এগুলো কে ইংরেজি তে বলে নোড্ডিং একুইন্টেন্স l
কিশোরের হিন্দি গান মনে পড়ে গেলো প্যার কিয়ে যা!
ভাগ্য ভাল যে আমদের চার দিকে এত লোক কথা বলার জন্য, শুধু একটু সহানুভূতি দরকার l
শেষ করি, বৃষ্টি এখনও পোড়ছে আর খিচুড়ির গন্ধ রান্না ঘর থেকে ভেসে আসছে!